সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি (Citizen's Charter)
দুদকে অভিযোগ করতে দুদকে স্থাপিত হট লাইন, ১০৬ (টোল ফ্রি)-তে কল করা যেতে পারে।
পারমানবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ প্রয়োগ সম্ভব শুধু মাত্র ইলেক্ট্রনিক্সের সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে। বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন " শান্তির জন্য পরমাণু শক্তি" এই কার্যক্রমের জন্য উৎসর্গীকৃত। এই উদ্দেশ্য সফল করার জন্য ১৯৮১ সালে পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে প্রথম ইনস্টিটিউট অব ইলেক্ট্রনিক্স প্রতিষ্ঠিত হয়। এক দল নিবেদিত প্রাণ বিজ্ঞানী/প্রকৌশলীদের দৃঢ় সংকল্প ও লক্ষ্যে পৌঁছানোর অভিপ্রায় এবং পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় সকল কিছু সফল হয়েছে। এই ইনস্টিটিউটের মূল লক্ষ্য হল বৃহত্তর পরিসরে ইলেক্ট্রনিক্সের অবকাঠামো তৈরী করা যা পারমানবিক এবং পারমানবিক নয় উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য এবং সাথে ইলেক্ট্রনিক্সের উপর জ্ঞান সম্পন্ন কিছু জনবল তৈরী করা।
বিভাগ সমূহ :
উপযুক্ত প্রযুক্তিতে ইলেক্ট্রনিক্সের উন্নয়ন ও জ্ঞান অর্জন এবং এই অর্জিত জ্ঞানের সাহায্যে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিতকরণ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন প্রোগ্রামের (ADP) অধীনে গত ২০০৬- ০৭ সালে “To set up a centre for excellence for the development of Very Large Scale Integration (VLSI) Technology in Bangladesh” নামে প্রজেক্ট চালু হয়। মাইক্রোইলেক্ট্রনিক্সের ক্ষেত্রে এটাই প্রথম পদক্ষেপ যা বাংলাদেশের জন্য খুলে দেবে নতুন দুয়ার। একই সাথে এই ফিল্ডে মানব শক্তি তৈরী করার সুযোগ হবে বলে আশা করা যায়।
সেমিনার আহ্বায়ক এবং লাইব্রেরীর দায়িত্বপ্রাপ্ত মুহাম্মদ আবু সাঈদ হক। যদিও এইআরই ক্যাম্পাসে একটি সম্পূর্ণ লাইব্রেরী আছে তথাপি এই ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী/প্রকৌশলীদের সহায়তার জন্য এর একটি নিজস্ব লাইব্রেরী আছে।বর্তমানে এখানে শুধু পেপার বেজড সংগ্রহ হলেও ভবিষ্যতে এখানে ডিজিটাল সেকশন খোলার পরিকল্পনা আছে, যাতে থাকবে ইলেক্ট্রনিক্স বই, জার্ণাল, ডকুমেন্ট ইত্যাদি। নিয়মিত ভাবে এখানে সেমিনার ও লেকচার প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয় যার মাধ্যমে বিজ্ঞানী/ প্রকৌশলীদের অর্জিত জ্ঞান বিনিময় হয় ও পৃথিবীর বিভিন্ন রকমের নতুন প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা যায়।
ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী এবং গবেষকদের দ্বারা পরিচালিত গবেষণা, উন্নয়ন ও উৎপাদনের কাজে সহযোগিতার জন্য প্রয়োজনীয় কম্পোনেন্ট, টুলস্, ইস্ট্রুমেন্ট ইত্যাদি ভাণ্ডার হতে উত্তোলন করা হয়। ইনস্টিটিউটের ডিজাইনকৃত, উন্নয়নকৃত এবং তৈরীকৃত যন্ত্রপাতি ইত্যাদি ভাণ্ডারে জমা করে রাখা হয় এবং এখান হতে বাপশক (BAEC) র বাইরে এবং ভিতরে বিক্রয় করা হয়। বর্তমানে এখানে পেপার বেজ্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম চালু আছে, ভবিষ্যতে এখানে আধুনিক ও কম্পিউটারাইজড্ ম্যানেজম্যান্ট সিস্টেম চালু করার পরিকল্পনা আছে।